মা’দ’ক নি’র্মূলের দায়িত্ব যাদের সেই পুলিশ সদস্যদের অনেকেই মা’দ’কাস’ক্ত। ডো’প টেস্টে প্রতিদিনই বা’ড়ছে মা’দ’কাস’ক্ত





পুলিশ শ’না’ক্তের সংখ্যা। গত তিন মাসে ডিএমপির ৩ শতাধিক পুলিশের ডো’প টেস্টে ৫৭ জন শ’না’ক্ত। ডো’প টেস্টে তাদের
ই’য়া’বা, হে’রো’ইন, ফে’নসি’ডিল ও গাঁ’জা সে’ব’নের প্রমাণ মিলছে। ব’রখা’স্ত করে তাদের





বি’রু’দ্ধে বিভাগীয় মা’মলা করছে ডিএমপি। মা’দ’কের আখড়া রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গত জুলাইয়ে অ’ভি’যান চালায় পুলিশ।
এসময় মা’দ’ক ব্যবসায় পুলিশ সদস্যদের স’ম্পৃক্ততার তথ্য মেলে। ত’দন্তে ১৮ পুলিশের মা’দ’ক ব্যবসা ও সেবন প্রমাণিত হলে
তাদের ব’রখা’স্ত করা হয়। পুলিশে মা’দ’কসে’বী ও ব্যবসায়ী থাকার দীর্ঘদিনের এ অ’পবা’দ





ঘো’চাতে বাহিনীর সদস্যদের ডো’প টেষ্ট করাতে আগস্টে ঢাকা মহানগর পুলিশের সব ইউনিটকে চিঠি দেন ডিএমপি কমিশনার। গত
তিন মাসে ৩ শতাধিক ডো’প টেষ্ট করে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল। পুলিশ হাসপাতাল জানাচ্ছে, মা’দ’ক শ’না’ক্তে ১২টি





টেষ্ট করা হয়। এতে অনেকের শরী’রে ই’য়া’বা, হে’রো’ইন, ফে’ন’সি’ডিল ও গাঁ’জার উপস্থিতি পাওয়া যাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৫৭ মা’দ’কাস’ক্ত পুলিশ চি’হ্নি’ত হয়েছেন। তাদের ৮ জন এসআই, এ এসআই ৬ জন, সার্জেন্ট ২, নায়েক ২ ও কন’স্টেবল ৩৯ জন।





পুলিশ জানাচ্ছে, মা’দ’কাস’ক্ত পুলিশ সদস্যদের বি’রু’দ্ধে বি’ভাগীয় মাম’লা করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে অনেকেই চা’কুরি হা’রা’বেন।
অ’প’রা’ধ বিশ্লেষকের মতে, উচ্চ পর্যায়ের পুলিশ কর্মর্তাদেরও ডো’প টেস্ট করা উচিত। কেননা, পুলিশের কোনো পর্যায়ই মা’দ’ক সে’ব’ন





গ্রহণযোগ্য নয়। ডিএমপির মতো পুলিশের সকল ইউনিটেই ডো’প টেস্টে করানোর পরামর্শ বিশ্লেষকদের।