২০১৯ সালের আগস্টে কাশ্মী;রের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের সময় গৃহবন্দি হওয়ার ১৪ মাস পর গত ১৩ অক্টোবর মুক্তি পেলেও জম্মু ও কাশ্মীরের





সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিকে মে;য়েসহ আবার গৃ;হবন্দি করা হয়েছে। ভারতশাসিত কাশ্মীর উপত্যকার প্রথম নারী মুখ্যমন্ত্রী ও পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (পিডিপি) নেত্রী মেহবুবা মুফতি শুক্রবার নিজে টুইট করে মেয়েসহ ভারতীয় কর্তৃপক্ষের হাতে গৃহব;;ন্দি





হওয়ার খবর জানিয়েছেন। স্থানীয় একটি নির্বাচনের আগে সম্প্রতি পিডিপি নেতা ওয়াহিদ পারাকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ। তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাওয়াতে ফের বন্দি হয়েছেন বলে অভিযোগ মেহবুবার। মেহবুবা মুফতি ওই টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘ফের বেআইনিভাবে আটক করা হয়েছে আমাকে।





গত দুদিন ধরে পুলওয়ামায় ওয়াহিদের পরিবারের সঙ্গে আমাদের দেখা করার অনুমতি দিচ্ছিল না জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন।’ বিজেপির (ভারতের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি) মন্ত্রী এবং তাদের অনুচরদের কাশ্মীরে অ;বাধ বি;চরণের অনুমতি থাকলেও শুধু তাদেরকে নিরাপ;ত্তার দোহাই দেয়া হচ্ছে বলে অ;ভিযোগ মেহবুবা





মুফতির।তিনি জানান, ‘ভিত্তি;হীন অ;ভি;যোগে গ্রেফ;তার ওয়াহিদের পরিবারকে সমবেদনা জানানোর অধিকারটুকুও নেই আমাদের। তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল বলে আমার মেয়ে ইলতিজাকেও গৃহবন্দি করা হয়েছে’।তবে এখন তাদেরকে কোথায় রাখা হয়েছে,
এ বিষয়ে কিছুই খোলসা করেননি





মেহবুবা মুফতি। জেলা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে কাশ্মীরে প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময় বুধবার ওয়াহিদ পারাকে গ্রেফ;তার করে এনআইএ। পুলওয়ামা থেকে জেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেয়া ওয়াহিদ পারাকে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে গ্রেফতার করা হলেও
কাশ্মীরের বিজেপিবিরোধী রাজনৈতিক শিবির এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে।





ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের মাধ্যমে গত বছর কাশ্মীরের বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা কেড়ে নিয়ে উপত্যকাকে ভেঙে দ্বিখণ্ডিত
করে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত করে বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকার। এর পর ব্যাপক ধ;রপা;কড়ে পিডিপির মেহবুবা মুফতি,
ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহ, তার ছেলে





ওমর আবদুল্লাহ ও পিপলস কনফারেন্সের সাজ্জাদ লোনসহ অনেক রাজনীতিবিদ আট;ক বা গ্রেফ;তার হন।