নাম লাবনী।ব’য়স মাত্র ১৯ বছর। তার থাকার পাশের রুমে আরো পাঁচ জন মে’য়ের বসবাস। পর্দায় ঘেরা ছোট ছোট রুমগুলো। কোনো এক





রুম থেকে ভেসে আসছে গান। দুঃখ ভু’লতে পান করছে গৃহে বানানো প্লাস্টিকেরবোতলে রাখা ম*দ। আর পুরু’ষরা খুঁজে ফিরছে পছন্দ মতো মে’য়েদের।এটা আসলে একটি যৌ*নপল্লী। এখানে গত পাঁচ বছর ধরে বসবাস করছে লাবনী। মাত্র দশ মিনিট র মালিকদের পকে’টে।এখানে





আসার আগে অন্য দশটা মে’য়ের মতো সাধারণ জীবন ছিল লাবনীর। বিয়ের মাত্র এক বছরের মাথায় স্বা’মী তাকে ছেড়ে চলে যায়। মাত্র ছয় মাসের শি’শু স’ন্তানকে ফে’লেআরো পড়ুন : দরিদ্র পরিবারে জ’ন্ম নুর নাহারের (১৪)। অভাব অনটনের কারণে বাবা-মা গার্মেন্টসে চাকরি করেন। এ জন্য ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা তাকে নানার বাড়িতে রেখে পড়াশোনা করাচ্ছিলেন। এ বছর নুর-নাহার অষ্টম শ্রেণিতে ছিল।মেধাবী





ছাত্রী হিসেবে স্কুলে সুনামও ছিল। তার চোখে-মুখে কৈশোরের দুরন্তপনা। এখনও বোঝা হয়নি বিয়ে কি? হঠাৎ করেই গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রবাস ফেরত ৩৫ বছর ব’য়সী রাজিব খান নামের এক ব্যক্তির স’ঙ্গে এই অপ্রা’প্ত ব’য়সে তাকে বিয়ে দেওয়া হয়। ছেলে প্রবাসী হওয়ায় নুর-নাহারের পরিবার লোভ সামলাতে না পেয়ে তার হাতে তুলে দেয় মে’য়েকে। অপ্রা’প্ত ব’য়সে বিয়ে হওয়ায় শা’রী’রিক স’ম্পর্কের কারণে নুর নাহারের





র’ক্তক্ষ’রণ হয়। তারপরও থামেনি স্বা’মী রাজিবের পা’ষন্ড’তা। এরপর গত শনিবার (২৪ অক্টোবর) নুর নাহার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাস’পাতালে চিকিৎ’সাধীন অবস্থায় মা’রা যায়। ঘ’টনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজে’লার ফুলকি পশ্চিমপাড়া গ্রামে। বিপুল পরিমাণ ওয়াকিটকি, ইলেকট্রনিক ডিভাইস উ’দ্ধার করা হয়েছে। এসময় তার বারান্দায় পাওয়া যায় একটি সোনালি রঙের দূরবীণ।সোমবার দুপুরে পুরান





ঢাকার সোয়ারিঘাটের দেবদাস লেনে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে অ’ভিযান শুরু করে র্যা’ব। র্যা’বের নির্বাহী ম্যা’জিস্ট্রেট সারওয়ার আলম অ’ভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন। জানা গেছে, সাদা রঙের নয়তলা এ ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় থাকেন হাজী সেলিমের ছেলে এরফান সেলিম। তার প্রতিটি রুমের বারান্দায়ই বিভিন্ন রকমের জিনিসপত্রে সজ্জিত। এর মধ্যে তৃতীয় তলার একটি বারান্দায় রয়েছে নজরকাড়া





সোনালি রঙের এই দূরবীণ। এ দূরবীণের মাধ্যমেই এরফান সেলিম এলাকার আশেপাশের পরিস্থিতি নজরদারিতে রাখতেন।