স্ত্রী উম্মে সালমার সাথে অবৈ’ধ সম্পর্ক গড়ে উঠে প্রতিবেশী সাকিবের। পরে সেই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে দুইজন মিলে হ”ত্যার পরিকল্পনার





ছক আঁকে স্বামী রফিকুল ইসলামকে হ”ত্যা করতে। তাও আবার ৩০ হাজার টাকায় ‘খু’নি’ ভাড়া করে। পরে লাউ ক্ষেতে গ’লা কে’টে হ”’ত্যা করে রফিকুল ইসলামকে। পরবর্তীতে নাটকীয়ভাবে আবার স্বামীকে হ”ত্যার অভিযোগে নিজে বাদী হয়ে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থানায়





মা’মলাও করেন। কিন্তু ঘটনার এক বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) বিস্তৃত তদ’ন্তে বেরিয়ে এসেছে, ওই না’রীই আসলে স্বামীর অন্যতম হ”ত্যাকারী। রোববার রাতে বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম থানার আচলতা এলাকা থেকে ওই না’রীকে গ্রে’ফতার করা হয়েছে। গ্রে’ফতার হওয়া উম্মে ছালমা নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার আনন্দনগর গ্রামের মৃ”ত রফিকুল ইসলামের স্ত্রী। তারা চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড





উপজেলার ভাটিয়ারি ইউনিয়নের বিএমএ গেইট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। পিবিআই কর্মকর্তা নাজমুল হাসান জানান, ২০১৯ সালের ৩ ডিসেম্বর রাতে সাকিব রফিকুলকে ফোন করে ঘটনাস্থলে ডেকে আনে। ছালমা দূরে দাঁড়িয়েছিল। এমরান ও সাকিব মিলে তাকে গ’লাকে”টে লা”শ ফেলে রাখে লাউক্ষেতে। ৪ ডিসেম্বর সকালে সীতাকুণ্ড-হাটহাজারী সড়কের পাশে একটি লাউক্ষেত থেকে রফিকুল ইসলামের





জ’বা’ই করা লা”শ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার স্ত্রী উম্মে ছালমা বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় মামলা দায়ের করেন। সীতাকুণ্ড থানা পুলিশ মো. এমরান (২৪) নামে এক আ’সা’মিকে গ্রে”ফ’তার করে। তবে মা”মলার তদন্তে তেমন কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় পরবর্তীতে সেটির দায়িত্বভার আসে পিবিআই’র কাছে। চলতি বছরের অক্টোবরে পিবিআই মৃত রফিকুলের প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া সাকিবুল ইসলাম সাকিবকে (২০) গ্রে”ফতার করে রিমা’ন্ডে নেয়। এরপর





সাকিব ১৬৪ ধারায় জবানব’ন্দি দিয়ে হ”ত্যার বর্ণনা দেয় এবং এমরান ও উম্মে ছালমার জড়িত থাকার কথা প্রকাশ করে।