বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিষয়ে এখনো দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন





মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম। সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে গুলশানে দলীয় চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে নির্ধারিত সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে





চ্যালেঞ্জ ছু’ড়ে দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের মানুষ কী দেখতে চায়, তার জন্য প্রশাসন যন্ত্রকে ব্যবহার না করে একটি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিলেই তা বোঝা যাবে। মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।





আরও পড়ুন :থার্টি ফার্স্ট ও বড়দিন নিয়ে নতুন বিধিনি’ষেধ জারি করলেন ডিএমপি কমিশনার
এবার খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব ‘বড়দিন’ ও ইংরেজি নববর্ষ ‘থার্টি ফার্স্ট নাইট’কে ঘিরে সর্বোচ্চ নি’রাপ’ত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বিপিএম (বার)। আজ সোমবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে





বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট ২০২০ উদযাপন উপলক্ষে আইন- শৃঙ্খ’লা ‘র’ক্ষা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সং’ক্রান্তে এক সমন্বয় সভায় এ কথা বলেন তিনি। সভাপতির বক্তব্যে ডিএমপি কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, মহা’মারী করোনা ভাইরাস এর কারণে বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠানসমূহ সীমিত আকারে পালন করা হচ্ছে। প্রচুর সংখ্যক লোক কোভিড-১৯ এ আক্রা’ন্ত হওয়ার কারণে লন্ডনে গ্রেড-৪ লকডাউন চলছে।





তাই বাংলাদেশেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল প্রকার অনুষ্ঠান সীমিত আকারে পালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বড়দিন উপলক্ষে চার্চে সর্বোচ্চ নি’রাপ’ত্তা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি খ্রিষ্টান অধ্যুষিত এলাকা ও প্রতিষ্ঠানে অতিরিক্ত নজ’রদারি ও নি’রাপ’ত্তার ব্যবস্থা করা হবে। চার্চগুলোতে এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন সময়ে একাধিক প্রার্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করলে ভাল হবে।





থার্টি ফার্স্ট এর নি’রাপ’ত্তা উপলক্ষে ডিএমপি কমিশনার বলেন, উন্মুক্ত স্থানে লোক সমাগম ও কোন পার্টি করতে দেয়া হবে না। হোটেলে ডিজে পার্টির নামে কোন স্পেস বা কক্ষ ভাড়া দেয়া যাবে না। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত আকারে হোটেলগুলোতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠান করতে পারবে। তবে কোন ক্রমেই ডিজে পার্টি করতে





দেয়া হবে না। হোটেলগুলোতে অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় যেন অতিরিক্ত যা’নজ’টের সৃষ্টি না হয়, সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থার্টি ফার্স্ট নাইটে অনুষ্ঠান করা যাবে না। কমিশনার আরও বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটে সন্ধ্যা থেকে বারগুলো বন্ধ থাকবে। সামাজিক দূরত্ব ও





যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান-পাট খোলা রাখা যাবে। তবে যথারীতি রাত ০৮টার পর সকল ফাস্টফুড দোকানসহ মার্কেট বন্ধ থাকবে। বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট উদ’যাপন উপলক্ষে সমন্বয় সভায় গৃহীত নি’রাপ’ত্তামূলক ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে, প্রত্যেকটি চার্চে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য নিয়োজিত থাকবে।





প্রতিটি চার্চে আর্চওয়ে দিয়ে দর্শনার্থীকে ঢুকতে দেয়া হবে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে ও ম্যানুয়ালি ত’ল্লাশী করা হবে।