সৌদি আরবে তদ’ন্ত শেষে এখন বি’চারের অপেক্ষায় গৃহকর্মী আবিরন হ’ত্যা মা’ম’লা। এরই মধ্যে গ্রে’প্তার আসা’মিদের জা’মিন নাম





ঞ্জু’র করেছেন দেশটির আদালত। একইসাথে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ম’র্মা’ন্তিক এ ঘটনার জন্য। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বলছে, বি’চারে’র কা’ঠগড়ায় আনতে হবে এ দেশের অ’ভিযু’ক্তদেরও। পরিবারের দু’মুঠো ভাত যোগাতে বিদেশে পাড়ি জমানো নারী শ্রমিকের মৃত্যুর





কিংবা অ’ত্যা’চা’রের খবর নতুন নয়। পরিসংখ্যান বলছে, মধ্যপ্রাচ্যে গত পাঁচ বছরের অন্তত ৫০০ নারী শ্রমিকের অ’পমৃ’ত্যু হয়। কিন্তু প্রথমবারের মতো সৌদি আরব এক বাংলাদেশী গৃহকর্মী হ’ত্যা মা’ম’লা তদ’ন্ত শেষে আদালতে। আর অ’ভিযু’ক্ত সৌদি নাগরিকও জে’ল হা’জতে। ২০১৯ সালে ২৪ মার্চ মৃ’ত্যু হয় বাংলাদেশ গৃহকর্মী আবিরনের। শুরু হয় পুলিশের ত’দ’ন্ত। অবশেষে অ’ভিযু’ক্ত গৃহকর্তা সালেম





হুদাইর ও তার স্ত্রী ও সন্তানের ঠাঁই হয় জে’লহা’জ’তে। জা’মিনের আবে’দনও নামু’ঞ্জুর করে আ’দাল’ত। আবিরনের পরিবারের অ’ভিযো’গ, লা’শ দেশে ফিরিয়ে আনা থেকে শুরু করে মা’ম’লা প্রভাবিত করতে দা’লা’লচক্র আর রিক্রটিং এজেন্সি লা’শের ভূয়া নো অবজেকশন সার্টিফিকেটে মৃ’ত্যু ও লা’শ পৌছাবার তারিখ একদিনে দেখায়।





অথচ আবিরন মা’রা যায় ২০১৯ সালে ২৪ মার্চ। ঘটনার ত’দ’ন্ত করে জাতিয় মানবাধিকার কমিশন। সংস্থাটির মতে, সৌদিতে আবিরন হ’ত্যা’র সাথে জ’ড়িতরা আ’দালতে কা’ঠগড়ায় দাড়ালেও ধ’রা ছো’য়ার বাহিরে এদেশে অ’ভিযু’ক্তরা।বিশেষজ্ঞরা আইনী প্রক্রিয়াকে





ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন। আ’দাল’তে দো’ষী প্রমানিত হলে শরীয়া আইন অনুযায়ী মৃ’ত্যুদ’ন্ড হতে পারে অ’ভিযু’ক্তদের।