মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার কর্মধা ইউপির ভারত সীমান্তবর্তী এওলাছড়া পানপু’ঞ্জির গহী’ন জ’ঙ্গল থেকে এক তরুণের লা’শ উ’দ্ধা’র করেছে





পুলিশ। এছাড়াও লাশের পাশে পাহারারত অবস্থায় প্রেমিকাকে উ’দ্ধার করা হয়। নি’হ’ত শিপন স্থানীয় পৃথিমপাশা ইউপির গণকিয়া গ্রামের সিন্ধু মালাকারের ছেলে। এর আগে প্রেমের টানে শিপনের সঙ্গে বাড়ি থেকে বিকেলে বের হয় স্কুলছাত্রী এনি আক্তার। শনিবার সকালে সীমান্তবর্তী





নোম্যান্সল্যান্ডে গেঞ্জি দিয়ে গাছের ডালে ফাঁ’স লাগানো অবস্থায় প্রেমিক শিপনের লা’শ পাওয়া যায়। সেই লাশের পাশে পাহারারত অবস্থায় প্রেমিকা এনিকে পাওয়া যায়। কুলাউড়া থানার এসআই মহসীন তালুকদার জানান, দুই বছর ধরে শিপন মালাকারের সঙ্গে একই ইউপির কানিকিয়ারি গ্রামের এনি আক্তারের প্রেমের সম্প’র্ক চলছিল। বিষয়টি উভয় পরিবার মেনে না নেয়াতে ২৫ ডিসেম্বর পা’লিয়ে যাওয়ার সি’দ্ধান্ত





নেয় তারা। বিকেলে শিপন এনিকে তার বাড়িতে নিয়ে যায়। সন্ধ্যার দিকে তারা দুজন ভারতে পলায়নের উদ্দেশ্যে সীমান্তবর্তী এওলাছড়া পু’ঞ্জির গহী’নে চলে যায়। সেখানে তারা অনেক সময় অবস্থান করে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতেই প্রেমঘ’টিত ম’নোমা’লি’ন্যের কারণে শিপন গ’লায় ফাঁ’স দেয় করে। ঘটনাস্থলে লা’শ পা’হারা’রত কিশোরী এনি আক্তার জানান,





শুক্রবার বিকেলে শিপন আমাকে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। এরপর রাতে এওলাছড়া পানপুঞ্জির গ’হী’ন জ’ঙ্গলে আমরা অবস্থান করি। একপর্যায়ে রাত প্রায় ২টায় শিপনের কাছ থেকে পা’হাড়ের নিচে আমি ছি’ট’কে পড়ে যাই। তখন থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা আমি অ’জ্ঞা’ন ছিলাম। শিপনকে অনেক খোঁজাখুঁজি করি। সকালে উঠে দেখি তার পরনের গে’ঞ্জি দিয়ে গাছের





ডালে ফাঁ’স লা’গানো অবস্থায়। এ সময় ঘটনাস্থলে নিজে লা’শ পাহারা দিই। আমাদের দুই বছরের প্রে’মের সম্প’র্ক ছিল। অতিরিক্ত এসপি (কুলাউড়া সার্কেল) সাদেক কাওসার দস্তগীর বলেন, নি’হ’তের মৃ’ত্যুর সঠিক কারণ তদ’ন্ত ছাড়া বলা যাচ্ছে না। লা’শ উ’দ্ধা’র করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের ম’র্গে প্রে’র’ণ করা হয়েছে এবং





লা’শের সঙ্গে পাওয়া কিশোরীকে থা’নায় এনে জি’জ্ঞাসা’বাদ করে প্রয়োজনীয় আই’নি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।