নি’রাপত্তা হু’মকি মোকাবেলায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ব্যবহার করা হবে নতুন প্রযুক্তি। এর ফলে যাত্রী আসার আগেই





তার সব তথ্য চলে আসবে ইমিগ্রেশনে। এই প্রযুক্তি স’ন্ত্রা’সীদের প্রবেশ ঠেকানোর পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকি ও চো’রাচা’লান রোধেও সহায়তা করবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যাত্রী হয়রানি বন্ধের পাশাপাশি এই সিস্টেম করোনা ভাইরাসের মতো মহামারি নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সংস্থাকে সহায়তা





করবে বলে মনে করেন বিশ্লেষক ক্যাপ্টেন এইচ এম আখতার খান। পর্যটন বোর্ড ও এয়ারলাইন্স থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থাই এপিআইএস সিস্টেমের তথ্য কাজ লাগাতে পারবে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে। বিশ্বের ৬০টির মতো দেশে এপিআইএস চালু রয়েছে। স’ন্ত্রা’সী তৎপরতার ধরন পরিবর্তনকে মোকাবেলা করতে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা





সুরক্ষায় বদলে যাচ্ছে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা। তাই সদস্য দেশগুলোর স্বার্থেই যাত্রীদের আগাম তথ্য সংরক্ষণে ২০১৮ সালে এপিআইএস সিস্টেম বাধ্যতামূলক করে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা- আইকাও। এই ব্যবস্থায় যাত্রী আসার আগেই তার সব তথ্য চলে আসবে ইমিগ্রেশনে। এতে খুব দ্রুত সম্পন্ন হবে ইমিগ্রেশন চেকিং। এছাড়া, স’ন্ত্রা’সী তৎপরতা বা





চো’রাচা’লানের সঙ্গে যুক্ত যে কোন অ’পরা’ধীকে শ’নাক্তের পাশাপাশি বন্ধ করা যাবে প্রবেশ। রাজস্ব ফাঁকি রোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারবে কাস্টম হাউস। সিভিল এভিয়েশনের ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড এন্ড রেগুলেশনের সদস্য গ্রুপ ক্যাপ্টেন চৌধুরী মো. জিয়াউল কবির জানান, বিদেশ থেকে কোন যাত্রী টিকেট কাটলেই আমাদের দেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানতে পারবে। একই সঙ্গে তার





যদি বোর্ডিংপাস হয়, আর সেখানেই যদি ক’রো’না শ’না’ক্ত হয়, তাহলে তাকে সেখানেই আটকে দেওয়া হবে।