বিমানবন্দর অবতরণ ও উড্ডয়ন যান – বিমান, হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য আকাশ যানের ক্ষেত্রস্থল হিসেবে পরিচিত। এটি বিমানবহর সংরক্ষণ,





মেরামতের স্থান হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র একটি অতি প্রয়োজনীয় বিষয় হিসেবে বিমানের অবতরণ ও অবস্থানের জন্য রানওয়ে কিংবা বৃহৎ আকৃতির জলাশয় নির্মাণের মাধ্যমেই বিমানবন্দর গড়ে ওঠা সম্ভবপর। এছাড়াও সহায়ক স্থাপনা হিসেবে রয়েছে প্রয়োজনীয়





দালান-কোঠা, কন্ট্রোল টাওয়ার এবং টার্মিনাল ভবন। বৃহৎ আকারের বিমানবন্দরগুলোয় ফিক্সড বেস অপারেটর সার্ভিস, জলের উপর থেকে উঠা-নামার বিমান বা সীপ্লেন ও মেরামত কারখানা এবং রাম্প, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, বিমানযাত্রীদের সুবিধার্থে রেস্তোরাঁ ও লাউঞ্জ বা বিশ্রামাগার, জরুরী সেবা প্রভৃতি সুবিধাদি থাকে।





প্রায় প্রত্যেক দেশেই আকাশসীমা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে বিশেষ একটি বাহিনী যা বিমানবাহিনী নামে পরিচিত। সামরিক বাহিনীর জন্য নির্ধারিত বিমানবন্দরটি এয়ারবেজ বা বিমানঘাঁটি কিংবা এয়ার স্টেশন নামে পরিচিত। এবার পুরো এশিয়ার নতুন চমক, সমুদ্রে বিমানবন্দর করে তাক লাগালো বাংলাদেশ!





মেরামতের স্থান হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র একটি অতি প্রয়োজনীয় বিষয় হিসেবে বিমানের