যৌ;;নতায় রোমাঞ্চ আনতে স্ত্রী বদলের খেলায় মেতেছিলেন তাঁরা, এমনই অভিযোগ কেরলের কোয়াট্টাম জেলার সাত বাসিন্দার বিরুদ্ধে (Wife





swapping racket)। তাঁরা শুধু নিজেদের মধ্যে এই অভ্যাসে লিপ্ত হয়েছিলেন তাই নয়, কেরলের আরও হাজার খানেক বাসিন্দাকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যুক্ত করেছিলেন এই চক্রে। এমনই ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কোয়াট্টামের পুলিশ। মূলত





ফেসবুক ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে তাঁরা এই গোটা চক্র চালাতেন বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন এক মহিলা। তিনি অভিযোগে বলেন, তাঁর স্বামী ফেসবুকের এক বন্ধুর ঘরে তাঁকে পাঠিয়ে দিয়েছিল। অভিযোগ জমা পড়ার পর তদন্ত শুরু করে পুলিশ।





কয়েকদিনের মধ্যে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। অভিযুক্ত মধ্য এশিয়ার কোনও দেশ থেকে ফিরেছিলেন। তার পর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সন্ধান পাওয়া যায় একটি চক্রের। সেই চক্রে জড়িত অনেকেই। পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে দেখে, সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন একাধিক গ্রুপ রয়েছে, যেগু;লি এঁরা চালান। সেই গ্রুপ গু;;লিতে যৌ;;নতার জন্য স্ত্রী বদলের





চুক্তি করা যায়, অনেকে মিলে যৌ;;নতায় লিপ্ত হওয়া যায়। একটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুসারে, এই গ্রুপগু;;লিতে প্রায় পাঁচ হাজার সদস্য আছেন। বিভিন্ন পেশার মানুষ, যেমন আইনজীবী, চিকিৎসকও এই গ্রুপের সদস্য। তবে অনেকেরই আসল পরিচয় সেই গ্রুপে দেওয়া নেই। এদের মধ্যে অনেকেই এমন যৌ;;ন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছেন





একাধিকবার। পাশাপাশি, অনেক মহিলাকেই জোর করে এই ধরনের কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করা হয়েছে। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ৯০ শতাংশ মহিলাই এই গোটা প্রক্রিয়ায় কোনও আপত্তি জানাননি। তবে কয়েকজন তীব্র প্রতিবাদ করার পরেও তাঁদের জোর করে যৌ;;নতায় লিপ্ত করা হয়েছে। এর ফলে অনেকের জীবনে নেমে এসেছে অবসাদ,





অনেকে আত্মহ;;ত্যাপ্রবণ হয়ে পড়েছেন। এমনই একটি ঘটনা এ বছরই প্রকাশ্যে এসেছিল। সে বারে ঘটনাস্থল ছিল আহমেদাবাদ। সে বারে মহিলা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর স্বামী জোর করতেন, মা;রধ;রও করতেন।