যৌতুকের টাকা না পেয়ে যৌ;;ন উ;ত্তেজ;ক বড়ি খেয়ে নববধূর সঙ্গে (১৯) বিকৃত সঙ্গম করেছে পা;ষ;ন্ড স্বামী। অসহ্য ব্যাথায় নববধূ
মিনতিও পা;ষ;ন্ড স্বামীর মন গলাতে পারেননি।





অতিরিক্ত র;;ক্ষক;রণ হওয়ায় মিনতি চিৎ;কার করলে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
গত রবিবার (২৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে নাটোরের গুরুদাসপুর পৌর সদরের ২নং ওয়ার্ডের পার-গুরুদাসপুর মহল্লায় ঘটনাটি ঘটে। পরে ওই গৃহবধূর পিতা মো. রাশিদুল ইসলাম বাদী হয়ে মেয়ে জামাই





মুক্তার হোসেনকে আসামী করে গুরুদাসপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আজ বুধবার (২৬ জানুয়ারি) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক অরিফা আফরোজ বানু জানান, ওই নববধূ বি;কৃত যৌ;;নাচা;রের আলামত নিয়ে চিকিৎসা কেন্দ্রে আসেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌ;;ন অ;নাচা;রের বর্ণনা রোগীর মুখে শুনেছি, তবে ঘটনার দুদিন পরে চিকিৎসা নিতে আসায় স্বল্প





আলামত পাওয়া গেছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ভুক্তভোগী নববধূর পরিবার ও মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, সাতমাস আগে পারিবারিক-ভাবে পার-গুরুদাসপুর মহল্লার মানিক উল্লাহর ছেলে মুক্তার হোসেনের (৪০) সাথে মিনতির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুক-লোভী স্বামী মুক্তার কারনে অকারনে নববধূকে শারী;রিক ও





মানষিকভাবে নি;র্যাত;ন চালিয়ে আসছিলেন। একপর্যায়ে রবিবার গভীর রাতে যৌ;;ন উ;ত্তেজ;ক বড়ি খেয়ে স্ত্রীর যৌ;;না;ঙ্গে ও পা;য়ুপথে উপর্যোপরি নি;র্যাত;ন করায় অতিরিক্ত র;;ক্ষক্ষ;রন হয়। অতিরিক্ত র;;ক্তক্ষ;রণের কারণে অসুস্থ নববধূ হাসপাতালের বেডে কাঁ;তরা;চ্ছেন।
নি;র্যা;তিত নববধূ জানান, বিয়ের পর থেকেই নিয়মিত যৌ;;ন উ;ত্তেজ;ক





বড়ি খেয়ে তাঁকে বিকৃত যৌ;;ন নি;র্যা;তন করতেন স্বামী মুক্তার হোসেন। নিষেধ করলে তিনি শারী;রিকভাবে নি;র্যা;তন করতেন। স্বামীর দৃষ্টান্তমুলক শা;স্তি দাবী করেন ওই গৃহবধূ। অভিযুক্ত স্বামী মুক্তার হোসেন যৌ;;ন উ;ত্তে;জক বড়ি সেবনের কথা স্বীকার করে মুঠোফোনে জানান, তার স্ত্রী গ;র্ভবতী। বেশ ক’দিন বিরতির পর তার সাথে শারী;রিক মিলনের কারনে





র;;ক্তক্ষ;রণ হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। এ ব্যাপারে গুরুদাসপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল মতিন জানান, মামলার পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।