কুমিল্লা নগরীর নূরপুর এলাকায় তালাবদ্ধ ঘর থেকে যুবকের ম;র;;দেহ উদ্ধারের ঘটনায় এক সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীকে গ্রে;ফ;তার করেছে পুলিশ।’





ওই নারীর নাম গুলসান আরা রোকসানা। নি;হ;ত যুবক রাফির সঙ্গে তার বিবাহ;বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। একই সঙ্গে আদালতে ওই নারী রাফিকে হদত্যার দদায় স্বাীকার করেছেন। তাকে কাদরাগারে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলার অতিরিক্ত





পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহান সরকার। তিনি জানান, ওই নারী নগরীর নুরপুর উত্তরপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। তার স্বামী সৌদি প্রবাসি। খুদন হওয়া রাফির সঙ্গে তার বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। মনোমালিন্য হওয়ায় রাফিকে হদত্যা করেন রোকসানা। নগরীর নূরপুর এলাকায় রোববার রাতে এই হ;ত্যা;কাণ্ড হয় কোতোয়ালি মডেল থানার





ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুর রহমান জানান, রাফি বাসায় একাই ছিলেন। আগের রাতে মা সৈয়দা আক্তারকে এক আত্মীয়ের বাসায় দিয়ে আসেন। রোববার রাতে মা বাড়ি ফিরে ঘরের দরজায় তালা ঝুলতে দেখেন। তালা খুলে ভেতরে ঢুকে দেখেন ছেলের রক্তাক্ত ম;র;দে;হ পড়ে আছে মা;ম;লা;র তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক





আবদুস সাত্তার জানান, সোমবার রাফির মা থানায় হ;ত্যা মা;মলা করেন। তথ্য প্রযুক্তির সহায়;তায় রাতে গুল;সানকে তার বাসা থেকে গ্রে;প্তা;র করা হয়। তাকে মঙ্গলবার বিকে;লে আ;দালতে তোলা হলে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তদন্ত কর্মকর্তা জানান, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞা;সাবাদে হ;ত্যায় সম্পৃক্ততার কথা স্বীকা;র করেন গুলসান।





তিনি জানান, দুই বছর ধরে রাফির সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক। উপপরিদর্শক আরও জানান, গত রোববার রাতে বাসায় ফাঁকা পেয়ে তাকে ডেকে নেন রাফি। সেখানে তাদের মধ্যে কিছু বিষয়ে ত;র্কা;তর্কি হয়। এক পর্যায়ে ক্ষেপে গিয়ে রাফির মা;থায় শিল দিয়ে আ;ঘা;ত করেন গুলসান। এরপর ঘরে থাকা তালা দরজায় লা;গিয়ে পালিয়ে যান।





ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুর রহমান জানান, রাফি বাসায় একাই ছিলেন। আগের রাতে মা সৈয়দা