সদ্য সমাপ্ত শিল্পী সমিতি নির্বাচনের আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান বলেছেন, নির্বাচনে কোনো পক্ষ থেকেই চাপ আসেনি।





তবে একদিন জায়েদ খান অনুরোধ করে বলেছিল, আমি আপনার ছোট ভাই হই, আপনি আমাকে একটু দেখেন। জায়েদ খান তাকে নানাভাবে ‘কনভিন্স’ করার চেষ্টা করেছেন উল্লেখ করে আরও বলেন, সে (জায়েদ খান) একপর্যায়ে বলে ফেলে, আপনার বাচ্চার কসম, আপনি কত





টাকা খাইছেন? এ কথা শোনার পর ‘কেমন জানি’ হয়ে গিয়েছিলেন বলে জানান সোহানুর রহমান সোহান। তারপর বাসায় গিয়ে ঘুমের ঔষুধ খেয়ে শুয়ে পড়েন বলে জানিয়েছেন। শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শিল্পী সমিতি নির্বাচনের আপিল বোর্ড জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করেন। আর তাতে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করা





আরেক প্রার্থী নিপুন জয় পায়। এরপরই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সোহানুর রহমান সোহান। তখন এসব মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, আজকে (শনিবার) জায়েদ খানের এফডিসিতে না আসা, তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ খণ্ডন না করা; এর মানে কী এ নয়, তার মধ্যে অপরাধবোধ কাজ করছে। আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্তের বিষয়ে জায়েদ খান





উচ্চ আদালতে যেতে পারবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, হ্যাঁ, অবশ্যই যেতে পারবে। এছাড়া তিনি মিশা-জায়েদ প্যানেলের পক্ষে কাজ করেছেন, এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ঢাহা মিথ্যে কথা। সোহানুর রহমান সোহান জানিয়েছেন, ভোট গণনার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা হারুন তাকে বের করে দেয়। ওই সময়





পীরজাদা হারুন নাকি বলেছেন, আমি চাই না আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান এখানে থাকুক। যদিও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সব জায়গায় উপস্থিত থাকতে পারেন বলে উল্লেখ করেন সোহানুর রহমান সোহান। আরও বলেন, পুনরায় ভোট গণনার পর আবারও আপিল বোর্ডের কাছে অভিযোগ করেন নিপুন। এরপর আমরা সমাজকল্যাণ





মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ নিয়ে চিঠি চালাচালি করি। তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আপিল বোর্ডকে পূর্ণ ক্ষমতা দেয়।